ঢাকা ০৩:৪২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সমাজ পরিবর্তনে সাংবাদিকদের ভূমিকা অপরিসীম। স্কানথর্পের নব নির্বাচিত এমপির সাথে নর্থ বাংলা প্রেসক্লাবের মতবিনিময়। স্কানথর্পের নব নির্বাচিত এমপির সাথে নর্থ বাংলা প্রেসক্লাবের মতবিনিময়। ম্যানচেস্টার সহকারী হাইকমিশনার এর সাথে নর্থ বাংলা প্রেসক্লাবের সৌজন্যে সাক্ষাৎ যুক্তরাজ্যের নর্থ-বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ফখরুল হোসাইনের সাথে বিশ্বনাথ মডেল প্রেসক্লাবের মতবিনিময় নর্থ বাংলা প্রেসক্লাব নর্থ বাংলা প্রেসক্লাব ইউকের আত্মপ্রকাশ, সভাপতি ফখরুল হোসাইন সম্পাদক নুরুল আমিন ৪০ কেজি ওজনের হলি রামাদ্বান ফ্যামেলি ফুড প্যাক বিতরণ করল আননিয়ামাহ উইমেন্স এডুকেশন ট্রাস্ট ইউ কে যুক্তরাজ্যের উইলশ্যায়ার কাউন্টির ডেপুটি লেফট্যানান্ট হলেন বিশ্বনাথের মাকরাম আলী আফরুজ যুক্তরাজ্যের উইলশ্যায়ার কাউন্টির ডেপুটি লেফট্যানান্ট হলেন বিশ্বনাথের মাকরাম আলী আফরুজ

লোকসঙ্গীত শিল্পী বিদিত লাল দাসের জন্মদিন আজ

বিদিত লাল দাস ছিলেন একজন বাউল গায়ক ও সুরকার। তিনি হাছন রাজা, রাধারমণ দত্ত, ও গিয়াস উদ্দিনসহ অনেক লোকসঙ্গীত শিল্পীদের গানের সুর করেছেন। বিদিত লাল ১৯৩৮ সালের ১৫ জুন সিলেটের শেখঘাটে সম্ভ্রান্ত জমিদার লাল পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার দাদা বঙ্ক বিহারী দাস ছিলেন স্থানীয় জমিদার। ২০১২ সালের ৮ অক্টোবর তিনি মৃত্যুবরণ করেন। বিদিত লাল ১৯৬০ এর দশকের একজন অন্যতম বেতার গায়ক। কর্মজীবনে তিনি বেশ কিছু জনপ্রিয় গানের সুর করেছেন। তার সুরকৃত গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল “কারে দেখাবো মনের দুঃখ গো”, “সিলেট প্রথম আজান ধ্বনি”, “প্রাণ কান্দে মোর”, “মরিলে কান্দিসনে আমার দায়”, “সাধের লাউ বানাইলো মোরে বৈরাগী”, ও “আমি কেমন করে পত্র লিখি”। এছাড়া তিনি হাছন রাজা, রাধারমণ দত্ত, ও গিয়াস উদ্দিনের গানে সুর করেছেন। তিনি সিরাজউদ্দৌলা, দ্বীপান্তর, তপসী, প্রদীপশিখা, বিসর্জন, ও সুরমার বাঁকে বাঁকে নাটকের সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন। বিভিন্ন সময়ে তিনি নাটক ও নৃত্যনাট্যের সঙ্গীত পরিচালনাও করেছেন। লোকসঙ্গীতকে জনপ্রিয় করতে সরকারি ও বেসরকারিভাবে দেশের বাইরে চীন, সুইডেন, নরওয়ে, ব্যাংকক, ডেনমার্ক, কয়েতসহ ইংল্যান্ড ও ভারতে যান অসংখ্যবার। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী ঢাকায় গুণীজন সংবর্ধনা ছাড়া তিনি দেশে-বিদেশে অসংখ্য পুরস্কার, সংবর্ধনা ও সম্মাননা লাভ করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি বিয়ে করেন আরেক সঙ্গীত অনুরাগী কনক রানি দাসকে। তার একমাত্র ছেলে বিশ্বদীপ লাল দাস। বিদিত লাল দাস ১৯৬৮ সালে কনক রানী দাসের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। এই দম্পত্তির একমাত্র সন্তান বিশ্বদীপ লাল দাস। 

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

সমাজ পরিবর্তনে সাংবাদিকদের ভূমিকা অপরিসীম।

লোকসঙ্গীত শিল্পী বিদিত লাল দাসের জন্মদিন আজ

আপডেট সময় ০৮:৩৭:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ জুন ২০২০

বিদিত লাল দাস ছিলেন একজন বাউল গায়ক ও সুরকার। তিনি হাছন রাজা, রাধারমণ দত্ত, ও গিয়াস উদ্দিনসহ অনেক লোকসঙ্গীত শিল্পীদের গানের সুর করেছেন। বিদিত লাল ১৯৩৮ সালের ১৫ জুন সিলেটের শেখঘাটে সম্ভ্রান্ত জমিদার লাল পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার দাদা বঙ্ক বিহারী দাস ছিলেন স্থানীয় জমিদার। ২০১২ সালের ৮ অক্টোবর তিনি মৃত্যুবরণ করেন। বিদিত লাল ১৯৬০ এর দশকের একজন অন্যতম বেতার গায়ক। কর্মজীবনে তিনি বেশ কিছু জনপ্রিয় গানের সুর করেছেন। তার সুরকৃত গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল “কারে দেখাবো মনের দুঃখ গো”, “সিলেট প্রথম আজান ধ্বনি”, “প্রাণ কান্দে মোর”, “মরিলে কান্দিসনে আমার দায়”, “সাধের লাউ বানাইলো মোরে বৈরাগী”, ও “আমি কেমন করে পত্র লিখি”। এছাড়া তিনি হাছন রাজা, রাধারমণ দত্ত, ও গিয়াস উদ্দিনের গানে সুর করেছেন। তিনি সিরাজউদ্দৌলা, দ্বীপান্তর, তপসী, প্রদীপশিখা, বিসর্জন, ও সুরমার বাঁকে বাঁকে নাটকের সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন। বিভিন্ন সময়ে তিনি নাটক ও নৃত্যনাট্যের সঙ্গীত পরিচালনাও করেছেন। লোকসঙ্গীতকে জনপ্রিয় করতে সরকারি ও বেসরকারিভাবে দেশের বাইরে চীন, সুইডেন, নরওয়ে, ব্যাংকক, ডেনমার্ক, কয়েতসহ ইংল্যান্ড ও ভারতে যান অসংখ্যবার। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী ঢাকায় গুণীজন সংবর্ধনা ছাড়া তিনি দেশে-বিদেশে অসংখ্য পুরস্কার, সংবর্ধনা ও সম্মাননা লাভ করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি বিয়ে করেন আরেক সঙ্গীত অনুরাগী কনক রানি দাসকে। তার একমাত্র ছেলে বিশ্বদীপ লাল দাস। বিদিত লাল দাস ১৯৬৮ সালে কনক রানী দাসের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। এই দম্পত্তির একমাত্র সন্তান বিশ্বদীপ লাল দাস।