কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) একেএম লুৎফর রহমানের হস্তক্ষেপে দশম শ্রেণির এক ছাত্রী (১৪) বাল্যবিয়ে থেকে রক্ষা পেয়েছে। তিনি মেয়ের মায়ের কাছ থেকে মুচলেকা নিয়ে বাল্যবিয়েটি বন্ধ করে দিয়েছেন।
বাল্যবিয়ে আয়োজনের খবর পেয়ে রোববার (১ আগস্ট) দুপুরে উপজেলার নারান্দী ইউনিয়নের সালংকা গ্রামে স্কুল ছাত্রীর বাড়িতে গিয়ে তিনি বাল্যবিয়েটি বন্ধ করে দেন।
এ সময় স্কুল ছাত্রীর মা ১৮ বছর বয়স না হওয়া পর্যন্ত মেয়ের বিয়ে দিবেন না মর্মে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মুচলেকা দেন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) একেএম লুৎফর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, বাল্যবিয়ে আয়োজনের খবর পেয়ে রোববার (১ আগস্ট) দুপুর পৌনে ২টার দিকে তিনি মেয়ের বাড়িতে ছুটে যান।
তখনো জেলার কটিয়াদী উপজেলার গচিহাটা এলাকা থেকে বরযাত্রী মেয়েটির বাড়িতে এসে পৌঁছায়নি।
এ সময় মেয়েটির পিতা বাড়িতে না থাকায় মা মুচলেকা দেন এবং বাল্যবিয়েটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।