ঢাকা ১২:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৪, ৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সমাজ পরিবর্তনে সাংবাদিকদের ভূমিকা অপরিসীম। স্কানথর্পের নব নির্বাচিত এমপির সাথে নর্থ বাংলা প্রেসক্লাবের মতবিনিময়। স্কানথর্পের নব নির্বাচিত এমপির সাথে নর্থ বাংলা প্রেসক্লাবের মতবিনিময়। ম্যানচেস্টার সহকারী হাইকমিশনার এর সাথে নর্থ বাংলা প্রেসক্লাবের সৌজন্যে সাক্ষাৎ যুক্তরাজ্যের নর্থ-বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ফখরুল হোসাইনের সাথে বিশ্বনাথ মডেল প্রেসক্লাবের মতবিনিময় নর্থ বাংলা প্রেসক্লাব নর্থ বাংলা প্রেসক্লাব ইউকের আত্মপ্রকাশ, সভাপতি ফখরুল হোসাইন সম্পাদক নুরুল আমিন ৪০ কেজি ওজনের হলি রামাদ্বান ফ্যামেলি ফুড প্যাক বিতরণ করল আননিয়ামাহ উইমেন্স এডুকেশন ট্রাস্ট ইউ কে যুক্তরাজ্যের উইলশ্যায়ার কাউন্টির ডেপুটি লেফট্যানান্ট হলেন বিশ্বনাথের মাকরাম আলী আফরুজ যুক্তরাজ্যের উইলশ্যায়ার কাউন্টির ডেপুটি লেফট্যানান্ট হলেন বিশ্বনাথের মাকরাম আলী আফরুজ

মিসরের মুসলিম ব্রাদারহুড নেতা মাহমুদ ইজ্জতের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

মিশরের মুসলিম ব্রাদারহুডের নেতা মাহামুূদ ইজ্জত(৭৬) কে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে দেশটির আদালত।
সরকারি সংবাদপত্র আল-আরহাম জানিয়েছে, ইজ্জতের বিরুদ্ধে অভিযোগ হল তিনি মিশরের সাবেক প্রেসিডেন্ট মোরসিকে সেনাবাহিনী সরিয়ে দেয়ার পর জনগণকে সহিংস হওয়ার জন্য উসকানি দিয়েছিলেন।
এছাড়া তিনি ব্রাদারহুড সদস্য ও বিরোধীদের মধ্যে সংঘাতের সময় তার সংগঠনের সদস্যদের হাতে অস্ত্র তুলে নিতে বলেছিলেন। ২০১৫ সালে সাবেক প্রসিকিউটর জেনারেলের হত্যার ক্ষেত্রেও তার ভূমিকা ছিল।
সাবেক প্রসিকিউটর জেনারেল ছিলেন মুসলিম ব্রাদারহুড আন্দোলনের বিরোধী।
তিনি দেশ থেকে পালিয়েছেন বলে ধারণা করা হলেও গত বছর আগস্টে পুলিশ কায়রো থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে। তার বাসভবন থেকে এনক্রিপ্টেড মেসেজ পাওয়া যায় বলে পুলিশ জানিয়েছিল। সেই সব বার্তা তিনি দেশ ও বিদেশের ব্রাদারহুডের সদস্যদের পাঠিয়েছিলেন।
এর আগে ২০১৫ সালে তার অনুপস্থিতিতে আদালত তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। তাকে গ্রেপ্তারের পর আবার বিচার শুরু হয়।

ট্যাগস

সমাজ পরিবর্তনে সাংবাদিকদের ভূমিকা অপরিসীম।

মিসরের মুসলিম ব্রাদারহুড নেতা মাহমুদ ইজ্জতের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

আপডেট সময় ০২:২৮:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ এপ্রিল ২০২১

মিশরের মুসলিম ব্রাদারহুডের নেতা মাহামুূদ ইজ্জত(৭৬) কে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে দেশটির আদালত।
সরকারি সংবাদপত্র আল-আরহাম জানিয়েছে, ইজ্জতের বিরুদ্ধে অভিযোগ হল তিনি মিশরের সাবেক প্রেসিডেন্ট মোরসিকে সেনাবাহিনী সরিয়ে দেয়ার পর জনগণকে সহিংস হওয়ার জন্য উসকানি দিয়েছিলেন।
এছাড়া তিনি ব্রাদারহুড সদস্য ও বিরোধীদের মধ্যে সংঘাতের সময় তার সংগঠনের সদস্যদের হাতে অস্ত্র তুলে নিতে বলেছিলেন। ২০১৫ সালে সাবেক প্রসিকিউটর জেনারেলের হত্যার ক্ষেত্রেও তার ভূমিকা ছিল।
সাবেক প্রসিকিউটর জেনারেল ছিলেন মুসলিম ব্রাদারহুড আন্দোলনের বিরোধী।
তিনি দেশ থেকে পালিয়েছেন বলে ধারণা করা হলেও গত বছর আগস্টে পুলিশ কায়রো থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে। তার বাসভবন থেকে এনক্রিপ্টেড মেসেজ পাওয়া যায় বলে পুলিশ জানিয়েছিল। সেই সব বার্তা তিনি দেশ ও বিদেশের ব্রাদারহুডের সদস্যদের পাঠিয়েছিলেন।
এর আগে ২০১৫ সালে তার অনুপস্থিতিতে আদালত তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। তাকে গ্রেপ্তারের পর আবার বিচার শুরু হয়।