ঢাকা ০৩:১১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সমাজ পরিবর্তনে সাংবাদিকদের ভূমিকা অপরিসীম। স্কানথর্পের নব নির্বাচিত এমপির সাথে নর্থ বাংলা প্রেসক্লাবের মতবিনিময়। স্কানথর্পের নব নির্বাচিত এমপির সাথে নর্থ বাংলা প্রেসক্লাবের মতবিনিময়। ম্যানচেস্টার সহকারী হাইকমিশনার এর সাথে নর্থ বাংলা প্রেসক্লাবের সৌজন্যে সাক্ষাৎ যুক্তরাজ্যের নর্থ-বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ফখরুল হোসাইনের সাথে বিশ্বনাথ মডেল প্রেসক্লাবের মতবিনিময় নর্থ বাংলা প্রেসক্লাব নর্থ বাংলা প্রেসক্লাব ইউকের আত্মপ্রকাশ, সভাপতি ফখরুল হোসাইন সম্পাদক নুরুল আমিন ৪০ কেজি ওজনের হলি রামাদ্বান ফ্যামেলি ফুড প্যাক বিতরণ করল আননিয়ামাহ উইমেন্স এডুকেশন ট্রাস্ট ইউ কে যুক্তরাজ্যের উইলশ্যায়ার কাউন্টির ডেপুটি লেফট্যানান্ট হলেন বিশ্বনাথের মাকরাম আলী আফরুজ যুক্তরাজ্যের উইলশ্যায়ার কাউন্টির ডেপুটি লেফট্যানান্ট হলেন বিশ্বনাথের মাকরাম আলী আফরুজ

বাংলাদেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আগামী ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসের ভয়াবহতা রুখতে বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠা গুলোর ছুটি আবারও বাড়ানো হয়েছে। পুরো দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোর বর্তমান ছুটি আগামী ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত তা বাড়ানো হয়েছে। তবে এই সিদ্ধান্ত কওমি মাদ্রাসা এই ছুটির আওতায় থাকবে না।
আজ শুক্রবার ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি ঘোষণা দেন যে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি আবারও বাড়ানো হয়েছে। আগামী ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। তবে কওমি মাদ্রাসা এ ছুটির আওতামুক্ত থাকবে। তবে
এর আগে বৃহস্পতিবার ১৭ ডিসেম্বর দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন বলেন এই মুহূর্তে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সুযোগ নেই। নতুন করে ছুটি বাড়ানোর বিকল্প আমাদের কাছে নেই তাই আবারও ছুটি বাড়াতে আমরা বাধ্য হলাম।
সরকারের শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না থাকলে ছুটি বাড়াতেই হবে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সীমিত আকারে খুলে দেয়া হবে।’
এদিকে, করোনার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি কয়েক ধাপে বাড়িয়ে আগামী ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছিল। গত ১২ নভেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এতে বলা হয়, বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারির কথা বিবেচনায় নিয়ে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি আগামী ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ শুক্রবার সেটি আরেক দফা বাড়িয়ে ২০২১ সালের ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত করা হয়েছে। তবে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো এভাবে লাগাতার বন্ধ থাকলে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা মারাত্মক হুমকির মুখে পড়বে বলে ধারনা করছেন সচেতন মহল।

ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

সমাজ পরিবর্তনে সাংবাদিকদের ভূমিকা অপরিসীম।

বাংলাদেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আগামী ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

আপডেট সময় ০১:২৯:২৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২০

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ বৈশ্বিক মহামারি করোনা ভাইরাসের ভয়াবহতা রুখতে বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠা গুলোর ছুটি আবারও বাড়ানো হয়েছে। পুরো দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলোর বর্তমান ছুটি আগামী ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত তা বাড়ানো হয়েছে। তবে এই সিদ্ধান্ত কওমি মাদ্রাসা এই ছুটির আওতায় থাকবে না।
আজ শুক্রবার ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি ঘোষণা দেন যে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি আবারও বাড়ানো হয়েছে। আগামী ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। তবে কওমি মাদ্রাসা এ ছুটির আওতামুক্ত থাকবে। তবে
এর আগে বৃহস্পতিবার ১৭ ডিসেম্বর দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জাকির হোসেন বলেন এই মুহূর্তে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সুযোগ নেই। নতুন করে ছুটি বাড়ানোর বিকল্প আমাদের কাছে নেই তাই আবারও ছুটি বাড়াতে আমরা বাধ্য হলাম।
সরকারের শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না থাকলে ছুটি বাড়াতেই হবে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সীমিত আকারে খুলে দেয়া হবে।’
এদিকে, করোনার কারণে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি কয়েক ধাপে বাড়িয়ে আগামী ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছিল। গত ১২ নভেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এতে বলা হয়, বিশ্বব্যাপী করোনা মহামারির কথা বিবেচনায় নিয়ে দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি আগামী ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ শুক্রবার সেটি আরেক দফা বাড়িয়ে ২০২১ সালের ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত করা হয়েছে। তবে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো এভাবে লাগাতার বন্ধ থাকলে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা মারাত্মক হুমকির মুখে পড়বে বলে ধারনা করছেন সচেতন মহল।