ঢাকা ১২:৩৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৪, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সমাজ পরিবর্তনে সাংবাদিকদের ভূমিকা অপরিসীম। স্কানথর্পের নব নির্বাচিত এমপির সাথে নর্থ বাংলা প্রেসক্লাবের মতবিনিময়। স্কানথর্পের নব নির্বাচিত এমপির সাথে নর্থ বাংলা প্রেসক্লাবের মতবিনিময়। ম্যানচেস্টার সহকারী হাইকমিশনার এর সাথে নর্থ বাংলা প্রেসক্লাবের সৌজন্যে সাক্ষাৎ যুক্তরাজ্যের নর্থ-বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ফখরুল হোসাইনের সাথে বিশ্বনাথ মডেল প্রেসক্লাবের মতবিনিময় নর্থ বাংলা প্রেসক্লাব নর্থ বাংলা প্রেসক্লাব ইউকের আত্মপ্রকাশ, সভাপতি ফখরুল হোসাইন সম্পাদক নুরুল আমিন ৪০ কেজি ওজনের হলি রামাদ্বান ফ্যামেলি ফুড প্যাক বিতরণ করল আননিয়ামাহ উইমেন্স এডুকেশন ট্রাস্ট ইউ কে যুক্তরাজ্যের উইলশ্যায়ার কাউন্টির ডেপুটি লেফট্যানান্ট হলেন বিশ্বনাথের মাকরাম আলী আফরুজ যুক্তরাজ্যের উইলশ্যায়ার কাউন্টির ডেপুটি লেফট্যানান্ট হলেন বিশ্বনাথের মাকরাম আলী আফরুজ

একদিকে করোনা অন্যদিকে অভিযান তবুও থামছেনা সড়কে চাঁদাবাজি!

অ আ আবীর আকাশঃ  একদিকে করোনা অন্যদিকে অভিযান তবুও লক্ষ্মীপুরে থামছেনা সড়কে চাঁদাবাজি! লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে আঞ্চলিক সড়কে চাঁদাবাজি চলছেই। চাঁদাবাজি বন্ধে পুলিশ ও পরিবহন সংগঠনগুলোর নানা উদ্যোগ এবং অভিযানের মধ্যেও চাঁদাবাজি বন্ধ হচ্ছে না। তবে সড়কে চাঁদা তোলার পয়েন্টগুলো বদল হয়েছে। বিভিন্ন নতুন পয়েন্টে এখনো চাঁদা তোলা হচ্ছে বলে জানা গেছে। চাঁদাবাজির সময় পুলিশ সম্প্রতি একাধিক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারও করে কারাগারে পাঠিয়েছে। তবে মেয়র ও ওসিসহ সড়ক পরিবহন সংগঠনের নেতারা চাঁদা না তুলতে সবাইকে নির্দেশনা দিয়েছে।
জানা গেছে, এক বছর আগে রায়পুরে সব ধরনের পরিবহন থেকে প্রায় ৫০ লাখ টাকা চাঁদা উত্তোলন করে ভাগ করে নিতেন ক্ষমতাসীন দলের নেতারা। পরে এ চাঁদার টাকা ভাগাভাগি নিয়ে গ্রুপিং শুরু হয়। অবশেষে মন্ত্রনালয়ের অনুমতিক্রমে পৌরসভা থেকে ইজারাদার মাধ্যমে লক্ষ্মীপুর, বাসাবাড়ী বাজার হয়ে হায়দরগন্জ, পাটোয়ারী রাস্তার মাথা হয়ে আখন বাজার, মোল্লারহাট ও খাসেরহাট সড়কে স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা তানভীর হায়দার চৌধুরী রিংকু, রায়পুর-হায়দরগন্জ-ফরিদগন্জ উপজেলার বিরামপুর বাজার সড়কে আ’লীগ নেতা নাজমুল আলম বাবুল ও রায়পুর-চাঁদপুর-রামগন্জ-পানপড়া-মীরগন্জ ও গাজিনগর সড়কে আ’লীগ নেতা মোঃ-ডালিমকে দেয়া হয়। তারা অটোরিকশা, সিএনজি ও বাস থেকে ১০-২০ টাকা করে পৌর টোলের নামে চাঁদা তুলছেন।
গত একমাস ধরে রায়পুর-চাঁদপুর সড়কে চলাচলকারী সিএনজি থেকে ১০ টাকা চাঁদা ছাড়াও মাসিক কিস্তির নামে ৪’শ টাকা করে আদায় করা হচ্ছে বলে চালকরা অভিযোগ করেন। রায়পুর-চাঁদপুর সড়কে প্রায় ৪’শ সিএনজি চলাচল করছে। রায়পুরে ভর্তির নামে এক ইজারাদার রাজিব সর্দার, জুয়েল, সুমন, লিটন ও মামুন খানসহ ৬০ জন সিএনজি মালিকের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। প্রতিদিন নতুন নতুন সিএনজিও ভর্তি হচ্ছে। এনিয়ে দুই ইজারাদার তানভির হায়দার চৌধুরী রিংকু ও মোঃ ডালিমের মধ্যে মনোমালিন্য দেখা দিলে সড়কে কোন চাঁদাবাজি করা যাবে না মর্মে মেয়র ও ওসি তাদেরকে ডেকে কড়া হুশিয়ারী দিয়েছেন। যার যার সড়কের স্টান্ডে সিএনজি থেকে ১০ টাকা করে চাঁদা তোলার নির্দেশও দেন।
এবিষয়ে বুধবার পৌরসভার নির্ধারিত ১০ টাকা ছাড়া অন্য কোন চাঁদা উত্তোলন হয়না বলে তানভির হায়দার চৌধুরি রিংকু দাবি করেন। তার নামে মিথ্যা প্রচারনা করছেন প্রতিপক্ষের লোকজন। মোঃ ডালিম জানান, আমি পৌরসভার ১০ টাকা ছাড়া অন্য চাঁদা উত্তোলন করি না এবং আমার লোকদেরকেও নিষেধ করেছি।
রায়পুর মেয়র ও আ’লীগ সাধারন সম্পাদক হাজি ইসমাইল খোকন বলেন, পৌরসভার নির্ধারিত ১০ টাকা টোল ছাড়া পরিবহনের নামে অন্য চাঁদা উত্তোলন করা যাবে না বলে ইজারাদারদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। না শুনলে পুলিশে সোপর্দ করা হবে।
রায়পুর থানার ওসি আবদুল জলিল বলেন, পুলিশের নামে যে কেউ চাঁদাবাজী করলেই তাকে গ্রেপ্তার করা হবে। কাউকে ছাড় দেয়া হবেনা। দুপুরে তানভির হায়দার চৌধুরী রিংকু ও মোঃ ডালিমকে থানায় ডেকে সতর্ক করা হয়েছে।
উল্লেখ্য-সড়কে চাঁদাবাজী বন্ধে গত ২৯ মে আইজিপির সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন, বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স এসোসিয়েশনের সব নেতারা উপস্থিত ছিলেন। তারা আইজিপিকে অবৈধ চাঁদা বন্ধে ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানান। আইজিপি পরিবহনে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর কথাও পরিবহন নেতাদের জানিয়ে দেন। এরপর পরিবহন মালিক-শ্রমিক সংগঠনের নেতারা আবার নিজেদের মধ্যে বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে সর্বসম্মতিক্রমে চাঁদাবাজি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বৈঠকের সিদ্ধান্ত ‘সংবাদ বিজ্ঞপ্তি’ আকারে সংশ্লিষ্টদের জানিয়ে দেয়া হয়। এসব সংগঠনের নেতারা জানান, সড়ক-মহাসড়ক, বাস-ট্রাক টার্মিনাল বা অন্য কোথাও কোনো ধরনের অবৈধ চাঁদা তোলা যাবে না। মালিক-শ্রমিক সংগঠনের সদস্য চাঁদা নিজ নিজ অফিস থেকে সংগ্রহ করা যাবে। কোনো জেলা বা উপজেলার কোনো শাখা সংগঠনের উপকমিটিও সড়ক ও মহাসড়ক থেকে অর্থ আদায় করতে পারবে না।
তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন চালক বলেন, পরিবহন নেতারা এবং পুলিশ যতই চাঁদা না দেয়ার কথা বলুক, তা আসলে কাগজে-কলমে। বাস্তবে চাঁদা না দিলে রাস্তায় গাড়ি চালানো যাবে না। প্রতিদিন ১০ টাকা ছাড়াও মাসে ৪’শ টাকা করে ইজারাদারকে দেয়ার জন্য চুক্তি হয় ও আদায় করাও হচ্ছে। আমরা নিরীহ চালক। চাঁদা না দিলে সড়কে উঠাও যাবে, পরিবার নিয়েও কষ্ট করতে হবে। লোকাল আনন্দ পরিবহন ও ঢাকা-চট্রগ্রামসহ বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী যাত্রীবাহী বাস চালককে প্রতিদিন বিভিন্ন খাতে গড়ে ৮শ থেকে ১ হাজার টাকা চাঁদা দিতে হয়।
লক্ষ্মীপুর জেলা পরিবহন নেতা চৌধুরি মিয়া জানান, পরিবহন মালিক-শ্রমিক একত্রে বসে অবৈধ চাঁদাবাজি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অবৈধ চাঁদা না উঠানোর জন্য সবাইকে নির্দেশনা দিয়েছি। আমাদের সংগঠনের কেউ কোথাও চাঁদা তুলছে না। কেউ তুলে থাকলে তার দায় আমরা নিবো না।
অ আ আবীর আকাশ
লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধি
ট্যাগস
জনপ্রিয় সংবাদ

সমাজ পরিবর্তনে সাংবাদিকদের ভূমিকা অপরিসীম।

একদিকে করোনা অন্যদিকে অভিযান তবুও থামছেনা সড়কে চাঁদাবাজি!

আপডেট সময় ০৩:১৬:০০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ অগাস্ট ২০২০
অ আ আবীর আকাশঃ  একদিকে করোনা অন্যদিকে অভিযান তবুও লক্ষ্মীপুরে থামছেনা সড়কে চাঁদাবাজি! লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে আঞ্চলিক সড়কে চাঁদাবাজি চলছেই। চাঁদাবাজি বন্ধে পুলিশ ও পরিবহন সংগঠনগুলোর নানা উদ্যোগ এবং অভিযানের মধ্যেও চাঁদাবাজি বন্ধ হচ্ছে না। তবে সড়কে চাঁদা তোলার পয়েন্টগুলো বদল হয়েছে। বিভিন্ন নতুন পয়েন্টে এখনো চাঁদা তোলা হচ্ছে বলে জানা গেছে। চাঁদাবাজির সময় পুলিশ সম্প্রতি একাধিক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারও করে কারাগারে পাঠিয়েছে। তবে মেয়র ও ওসিসহ সড়ক পরিবহন সংগঠনের নেতারা চাঁদা না তুলতে সবাইকে নির্দেশনা দিয়েছে।
জানা গেছে, এক বছর আগে রায়পুরে সব ধরনের পরিবহন থেকে প্রায় ৫০ লাখ টাকা চাঁদা উত্তোলন করে ভাগ করে নিতেন ক্ষমতাসীন দলের নেতারা। পরে এ চাঁদার টাকা ভাগাভাগি নিয়ে গ্রুপিং শুরু হয়। অবশেষে মন্ত্রনালয়ের অনুমতিক্রমে পৌরসভা থেকে ইজারাদার মাধ্যমে লক্ষ্মীপুর, বাসাবাড়ী বাজার হয়ে হায়দরগন্জ, পাটোয়ারী রাস্তার মাথা হয়ে আখন বাজার, মোল্লারহাট ও খাসেরহাট সড়কে স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা তানভীর হায়দার চৌধুরী রিংকু, রায়পুর-হায়দরগন্জ-ফরিদগন্জ উপজেলার বিরামপুর বাজার সড়কে আ’লীগ নেতা নাজমুল আলম বাবুল ও রায়পুর-চাঁদপুর-রামগন্জ-পানপড়া-মীরগন্জ ও গাজিনগর সড়কে আ’লীগ নেতা মোঃ-ডালিমকে দেয়া হয়। তারা অটোরিকশা, সিএনজি ও বাস থেকে ১০-২০ টাকা করে পৌর টোলের নামে চাঁদা তুলছেন।
গত একমাস ধরে রায়পুর-চাঁদপুর সড়কে চলাচলকারী সিএনজি থেকে ১০ টাকা চাঁদা ছাড়াও মাসিক কিস্তির নামে ৪’শ টাকা করে আদায় করা হচ্ছে বলে চালকরা অভিযোগ করেন। রায়পুর-চাঁদপুর সড়কে প্রায় ৪’শ সিএনজি চলাচল করছে। রায়পুরে ভর্তির নামে এক ইজারাদার রাজিব সর্দার, জুয়েল, সুমন, লিটন ও মামুন খানসহ ৬০ জন সিএনজি মালিকের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়েছে। প্রতিদিন নতুন নতুন সিএনজিও ভর্তি হচ্ছে। এনিয়ে দুই ইজারাদার তানভির হায়দার চৌধুরী রিংকু ও মোঃ ডালিমের মধ্যে মনোমালিন্য দেখা দিলে সড়কে কোন চাঁদাবাজি করা যাবে না মর্মে মেয়র ও ওসি তাদেরকে ডেকে কড়া হুশিয়ারী দিয়েছেন। যার যার সড়কের স্টান্ডে সিএনজি থেকে ১০ টাকা করে চাঁদা তোলার নির্দেশও দেন।
এবিষয়ে বুধবার পৌরসভার নির্ধারিত ১০ টাকা ছাড়া অন্য কোন চাঁদা উত্তোলন হয়না বলে তানভির হায়দার চৌধুরি রিংকু দাবি করেন। তার নামে মিথ্যা প্রচারনা করছেন প্রতিপক্ষের লোকজন। মোঃ ডালিম জানান, আমি পৌরসভার ১০ টাকা ছাড়া অন্য চাঁদা উত্তোলন করি না এবং আমার লোকদেরকেও নিষেধ করেছি।
রায়পুর মেয়র ও আ’লীগ সাধারন সম্পাদক হাজি ইসমাইল খোকন বলেন, পৌরসভার নির্ধারিত ১০ টাকা টোল ছাড়া পরিবহনের নামে অন্য চাঁদা উত্তোলন করা যাবে না বলে ইজারাদারদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। না শুনলে পুলিশে সোপর্দ করা হবে।
রায়পুর থানার ওসি আবদুল জলিল বলেন, পুলিশের নামে যে কেউ চাঁদাবাজী করলেই তাকে গ্রেপ্তার করা হবে। কাউকে ছাড় দেয়া হবেনা। দুপুরে তানভির হায়দার চৌধুরী রিংকু ও মোঃ ডালিমকে থানায় ডেকে সতর্ক করা হয়েছে।
উল্লেখ্য-সড়কে চাঁদাবাজী বন্ধে গত ২৯ মে আইজিপির সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি, বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন, বাংলাদেশ বাস-ট্রাক ওনার্স এসোসিয়েশনের সব নেতারা উপস্থিত ছিলেন। তারা আইজিপিকে অবৈধ চাঁদা বন্ধে ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ জানান। আইজিপি পরিবহনে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে অভিযান চালানোর কথাও পরিবহন নেতাদের জানিয়ে দেন। এরপর পরিবহন মালিক-শ্রমিক সংগঠনের নেতারা আবার নিজেদের মধ্যে বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে সর্বসম্মতিক্রমে চাঁদাবাজি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বৈঠকের সিদ্ধান্ত ‘সংবাদ বিজ্ঞপ্তি’ আকারে সংশ্লিষ্টদের জানিয়ে দেয়া হয়। এসব সংগঠনের নেতারা জানান, সড়ক-মহাসড়ক, বাস-ট্রাক টার্মিনাল বা অন্য কোথাও কোনো ধরনের অবৈধ চাঁদা তোলা যাবে না। মালিক-শ্রমিক সংগঠনের সদস্য চাঁদা নিজ নিজ অফিস থেকে সংগ্রহ করা যাবে। কোনো জেলা বা উপজেলার কোনো শাখা সংগঠনের উপকমিটিও সড়ক ও মহাসড়ক থেকে অর্থ আদায় করতে পারবে না।
তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন চালক বলেন, পরিবহন নেতারা এবং পুলিশ যতই চাঁদা না দেয়ার কথা বলুক, তা আসলে কাগজে-কলমে। বাস্তবে চাঁদা না দিলে রাস্তায় গাড়ি চালানো যাবে না। প্রতিদিন ১০ টাকা ছাড়াও মাসে ৪’শ টাকা করে ইজারাদারকে দেয়ার জন্য চুক্তি হয় ও আদায় করাও হচ্ছে। আমরা নিরীহ চালক। চাঁদা না দিলে সড়কে উঠাও যাবে, পরিবার নিয়েও কষ্ট করতে হবে। লোকাল আনন্দ পরিবহন ও ঢাকা-চট্রগ্রামসহ বিভিন্ন রুটে চলাচলকারী যাত্রীবাহী বাস চালককে প্রতিদিন বিভিন্ন খাতে গড়ে ৮শ থেকে ১ হাজার টাকা চাঁদা দিতে হয়।
লক্ষ্মীপুর জেলা পরিবহন নেতা চৌধুরি মিয়া জানান, পরিবহন মালিক-শ্রমিক একত্রে বসে অবৈধ চাঁদাবাজি বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অবৈধ চাঁদা না উঠানোর জন্য সবাইকে নির্দেশনা দিয়েছি। আমাদের সংগঠনের কেউ কোথাও চাঁদা তুলছে না। কেউ তুলে থাকলে তার দায় আমরা নিবো না।
অ আ আবীর আকাশ
লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধি