ঢাকা ০১:২৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৩ জুলাই ২০২৪, ৭ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
স্কানথর্পের নব নির্বাচিত এমপির সাথে নর্থ বাংলা প্রেসক্লাবের মতবিনিময়। স্কানথর্পের নব নির্বাচিত এমপির সাথে নর্থ বাংলা প্রেসক্লাবের মতবিনিময়। ম্যানচেস্টার সহকারী হাইকমিশনার এর সাথে নর্থ বাংলা প্রেসক্লাবের সৌজন্যে সাক্ষাৎ যুক্তরাজ্যের নর্থ-বাংলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ফখরুল হোসাইনের সাথে বিশ্বনাথ মডেল প্রেসক্লাবের মতবিনিময় নর্থ বাংলা প্রেসক্লাব নর্থ বাংলা প্রেসক্লাব ইউকের আত্মপ্রকাশ, সভাপতি ফখরুল হোসাইন সম্পাদক নুরুল আমিন ৪০ কেজি ওজনের হলি রামাদ্বান ফ্যামেলি ফুড প্যাক বিতরণ করল আননিয়ামাহ উইমেন্স এডুকেশন ট্রাস্ট ইউ কে যুক্তরাজ্যের উইলশ্যায়ার কাউন্টির ডেপুটি লেফট্যানান্ট হলেন বিশ্বনাথের মাকরাম আলী আফরুজ যুক্তরাজ্যের উইলশ্যায়ার কাউন্টির ডেপুটি লেফট্যানান্ট হলেন বিশ্বনাথের মাকরাম আলী আফরুজ en ıyı bahis siteleri’deki En Büyük Yalan

অবিলম্বে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া এখন সময়ের দাবী।

আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের অশেষ মেহেরবাণী এই যে, বিশ্বজুড়ে করোনা মহামারীর এই সময়ে বাংলাদেশ এখনো ভাল অবস্থানে আছে । ধীরে ধীরে লকডাউন কাটিয়ে এখন সচল হয়েছে অর্থনীতির চাকা । বিশ্বের অন্যান্য দেশের চেয়ে বাংলাদেশে মৃত্যুর হার অনেক কম । যদিও মৃত্যুর মিছিল এখনো চলমান আছে । তা সত্ত্বেও মানুষ চালিয়ে যাচ্ছে তার জীবন যুদ্ধ ।​ একে একে চালু হয়েছে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান , অফিস , গার্মেন্টস ও বৈদেশিক যোগাযোগ । কিন্তু এখনো খুলে দেয়া হয়নি বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো । দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় নেমে এসেছে ভয়াবহ এক স্থবিরতা ।​
গত বছরের ডিসেম্বরে চীনের ওহান শহরে শুরু হয় করোনা মহামারী । তারপর থেকেই থমথমে গোটা বিশ্ব । দেশে দেশে লকডাউন কাটিয়ে সবাই ফিরে যেতে শুরু করেছে এখন স্বাভাবিক জীবনে । ভ্যাকসিনের জন্য মানুষ এখন আর বসে নেই । কবে ভ্যাকসিন আসবে আর কবে মানুষ ফিরে যাবে আবার স্বাভাবিক জীবনে ? এটি অবশ্যই ভাবার বিষয় । মহামারির একমাত্র সমাধান কি ভ্যাকসিন ? অবশ্যই নয় । এমনটা ভাবলে তা অবশ্যই ভূল হবে । এখন পর্যন্ত করোনা ভাইরাস যতবার জেনম বৈশিষ্টের পরিবর্তন ঘটিয়েছে । তাতে এটাই প্রমানিত হয় যে, শুধুমাত্র একটি অথবা কয়েকটি ভ্যাকসিন যথেষ্ঠ নয় । প্রতিটি জেনম সিক্যুয়েন্সের জন্য প্রয়োজন আলাদা আলাদা ভ্যাকসিন । আচ্ছা, একবার ভাবুন তো, যেখানে একটি ভ্যাকসিনই এখন পর্যন্ত চুড়ান্তভাবে প্রস্তুত হয়নি , সেখানে এতগুলো ভ্যাকসিন কতটুকু সময় সাপেক্ষ ? তাই ভ্যাকসিনের জন্য বসে না থেকে , আমাদের হাতে এই পর্যন্ত যতটুকু মেডিকেল প্রযুক্তি আছে তা দিয়েই যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হবে । তাছাড়া আমার ব্যক্তিগত দৃষ্টিতে করোনা কোন শক্তিশালী অথবা ভয়াবহ মহামারী নয় । প্রতিদিন বাংলাদেশে কতজন মারা যায় আর কতজন আরোগ্য লাভ করে তার একটা হিসেব কষে নিলেই বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে ।
এবার আসি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কথায় । খুলে দেয়া হলো হাঁট বাজার, বন্দর , গার্মেন্টস ও গণপরিবহন । তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলতে সমস্যা আসলে কোথায় ? নাকি জনসমাগম শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই হয় , তাছাড়া অন্য কোথাও হয় না ।?​ ঠুনকো অজুহাতে​ দিনের পর দিন বন্ধ করে রাখা হয়েছে শিক্ষা গুলো । এমন কর্মকান্ড শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতি আমাদের ব্যাপক অবহেলার বহি: প্রকাশ ঘটাচ্ছে ।​
আমাদের দেশের নেতা নেত্রী থেকে শুরু করে বিশিষ্ট ও শিক্ষিত ব্যক্তিদের মুখেও অনলাইন ক্লাসের ব্যপক গুণগান শোনা যায় । বলি , অনলাইন ক্লাস কি আপনাদের হাতে মুয়া ? যে দেশে অনলাইন ক্লাস ইতিপূর্বে কোনদিন ভূলেও হয়নি , সে দেশে রাতারাতি এটা কি করে সম্ভব ? বাংলাদেশের বড় ও পুরানো বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতেও তো ইতিপূর্বে অনলাইন ক্লাস চালু হয়নি । তাছাড়া এ জন্য প্রয়োজন পূর্ব অভিজ্ঞতা ও সুষ্ঠু নীতিমালা । এসব কিছু ছাড়াই হঠাৎ করে বাধ্যতামূলক ভাবে অনলাইন ক্লাস চাপিয়ে দেয়া সত্যিই অবিবেচনা প্রসূত ।​ এ বিষয়ে শিক্ষার্থীদের সুবিধা​
-অসুবিধার বিষয়টি প্রাধান্য দেয়া উচিত ছিল । সাম্যভিত্তিক একটি সমাজ চিন্তার অংশ হিসেবে এটি অত্যন্ত গুরুত্তপূর্ণ ।
এখন পর্যন্ত এ বৎসরের এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি । এটি নিয়ে বিশেষজ্ঞ মহলে তেমন কোন আলোচনা হচ্ছে না । মিডিয়াও এই বিষয়ে কোন সংবাদ অথবা টকশো প্রচার করে না । বিষয়টা এমন হয়ে দাঁড়িয়েছে যে , এতগুলো এইচএসসি পরীক্ষার্থীর জীবনের কোন মূল্যই নেই সরকারের কাছে ।​
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বাড়ছে সেশনজট । শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাড়ছে হতাশা ও উৎকন্ঠা । সরকার কেবল অনলাইন ক্লাস বাধ্যতামূলক করেই ক্ষান্ত । কতোটা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইন ক্লাস শুরু হয়েছে আর কোথায় শুরুই হয়নি তার কোন খবর শিক্ষা মন্ত্রনালয় রাখে না । অথচ জাতির এ মহা দুর্যোগে একটি বাস্তব ভিত্তিক ও সুষ্ঠু পরিকল্পনা একান্তভাবেই কাম্য ছিল । কেবল সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতের ঠুনকো অযুহাতেই বন্ধ করে রাখা হয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো । সামাজিক দূরত্ব মেনে যদি গণপরিবহন ও গার্মেন্টস চালু হতে পারে , তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কেন খুলে দেয়া যাবে না ?
সবচাইতে বড় আশ্চর্য লাগে এই বিষয়টি যে , এখন পর্যন্ত কোন শিক্ষার্থীর মুখেও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার দাবী উঠেনি ! মিডিয়া ও বিশিষ্টজনদেরও এ বিষয় নিয়ে তেমন কোন গুরুতর পরিলক্ষিত হয় না ।​ প্রশ্ন হচ্ছে, অনির্দিষ্ট কালের জন্য এভাবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে রাখার যৌক্তিকতা কোথায় ? একজন শিক্ষার্থী হিসেবে এই বিষয়ে আমি হতাশ এবং আমার হতাশা সমাজের আরো হাজারো শিক্ষার্থীর হতাশার প্রতিচ্ছবি ।
মোঃ​ আরাফাত রহমান ।
মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগ​
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়​ ।
ট্যাগস

স্কানথর্পের নব নির্বাচিত এমপির সাথে নর্থ বাংলা প্রেসক্লাবের মতবিনিময়।

অবিলম্বে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া এখন সময়ের দাবী।

আপডেট সময় ০৫:০৪:৫৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ জুলাই ২০২০
আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের অশেষ মেহেরবাণী এই যে, বিশ্বজুড়ে করোনা মহামারীর এই সময়ে বাংলাদেশ এখনো ভাল অবস্থানে আছে । ধীরে ধীরে লকডাউন কাটিয়ে এখন সচল হয়েছে অর্থনীতির চাকা । বিশ্বের অন্যান্য দেশের চেয়ে বাংলাদেশে মৃত্যুর হার অনেক কম । যদিও মৃত্যুর মিছিল এখনো চলমান আছে । তা সত্ত্বেও মানুষ চালিয়ে যাচ্ছে তার জীবন যুদ্ধ ।​ একে একে চালু হয়েছে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান , অফিস , গার্মেন্টস ও বৈদেশিক যোগাযোগ । কিন্তু এখনো খুলে দেয়া হয়নি বাংলাদেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো । দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ থাকায় বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় নেমে এসেছে ভয়াবহ এক স্থবিরতা ।​
গত বছরের ডিসেম্বরে চীনের ওহান শহরে শুরু হয় করোনা মহামারী । তারপর থেকেই থমথমে গোটা বিশ্ব । দেশে দেশে লকডাউন কাটিয়ে সবাই ফিরে যেতে শুরু করেছে এখন স্বাভাবিক জীবনে । ভ্যাকসিনের জন্য মানুষ এখন আর বসে নেই । কবে ভ্যাকসিন আসবে আর কবে মানুষ ফিরে যাবে আবার স্বাভাবিক জীবনে ? এটি অবশ্যই ভাবার বিষয় । মহামারির একমাত্র সমাধান কি ভ্যাকসিন ? অবশ্যই নয় । এমনটা ভাবলে তা অবশ্যই ভূল হবে । এখন পর্যন্ত করোনা ভাইরাস যতবার জেনম বৈশিষ্টের পরিবর্তন ঘটিয়েছে । তাতে এটাই প্রমানিত হয় যে, শুধুমাত্র একটি অথবা কয়েকটি ভ্যাকসিন যথেষ্ঠ নয় । প্রতিটি জেনম সিক্যুয়েন্সের জন্য প্রয়োজন আলাদা আলাদা ভ্যাকসিন । আচ্ছা, একবার ভাবুন তো, যেখানে একটি ভ্যাকসিনই এখন পর্যন্ত চুড়ান্তভাবে প্রস্তুত হয়নি , সেখানে এতগুলো ভ্যাকসিন কতটুকু সময় সাপেক্ষ ? তাই ভ্যাকসিনের জন্য বসে না থেকে , আমাদের হাতে এই পর্যন্ত যতটুকু মেডিকেল প্রযুক্তি আছে তা দিয়েই যুদ্ধ চালিয়ে যেতে হবে । তাছাড়া আমার ব্যক্তিগত দৃষ্টিতে করোনা কোন শক্তিশালী অথবা ভয়াবহ মহামারী নয় । প্রতিদিন বাংলাদেশে কতজন মারা যায় আর কতজন আরোগ্য লাভ করে তার একটা হিসেব কষে নিলেই বিষয়টি পরিষ্কার হয়ে যাবে ।
এবার আসি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কথায় । খুলে দেয়া হলো হাঁট বাজার, বন্দর , গার্মেন্টস ও গণপরিবহন । তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলতে সমস্যা আসলে কোথায় ? নাকি জনসমাগম শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই হয় , তাছাড়া অন্য কোথাও হয় না ।?​ ঠুনকো অজুহাতে​ দিনের পর দিন বন্ধ করে রাখা হয়েছে শিক্ষা গুলো । এমন কর্মকান্ড শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতি আমাদের ব্যাপক অবহেলার বহি: প্রকাশ ঘটাচ্ছে ।​
আমাদের দেশের নেতা নেত্রী থেকে শুরু করে বিশিষ্ট ও শিক্ষিত ব্যক্তিদের মুখেও অনলাইন ক্লাসের ব্যপক গুণগান শোনা যায় । বলি , অনলাইন ক্লাস কি আপনাদের হাতে মুয়া ? যে দেশে অনলাইন ক্লাস ইতিপূর্বে কোনদিন ভূলেও হয়নি , সে দেশে রাতারাতি এটা কি করে সম্ভব ? বাংলাদেশের বড় ও পুরানো বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতেও তো ইতিপূর্বে অনলাইন ক্লাস চালু হয়নি । তাছাড়া এ জন্য প্রয়োজন পূর্ব অভিজ্ঞতা ও সুষ্ঠু নীতিমালা । এসব কিছু ছাড়াই হঠাৎ করে বাধ্যতামূলক ভাবে অনলাইন ক্লাস চাপিয়ে দেয়া সত্যিই অবিবেচনা প্রসূত ।​ এ বিষয়ে শিক্ষার্থীদের সুবিধা​
-অসুবিধার বিষয়টি প্রাধান্য দেয়া উচিত ছিল । সাম্যভিত্তিক একটি সমাজ চিন্তার অংশ হিসেবে এটি অত্যন্ত গুরুত্তপূর্ণ ।
এখন পর্যন্ত এ বৎসরের এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়নি । এটি নিয়ে বিশেষজ্ঞ মহলে তেমন কোন আলোচনা হচ্ছে না । মিডিয়াও এই বিষয়ে কোন সংবাদ অথবা টকশো প্রচার করে না । বিষয়টা এমন হয়ে দাঁড়িয়েছে যে , এতগুলো এইচএসসি পরীক্ষার্থীর জীবনের কোন মূল্যই নেই সরকারের কাছে ।​
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে বাড়ছে সেশনজট । শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাড়ছে হতাশা ও উৎকন্ঠা । সরকার কেবল অনলাইন ক্লাস বাধ্যতামূলক করেই ক্ষান্ত । কতোটা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনলাইন ক্লাস শুরু হয়েছে আর কোথায় শুরুই হয়নি তার কোন খবর শিক্ষা মন্ত্রনালয় রাখে না । অথচ জাতির এ মহা দুর্যোগে একটি বাস্তব ভিত্তিক ও সুষ্ঠু পরিকল্পনা একান্তভাবেই কাম্য ছিল । কেবল সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতের ঠুনকো অযুহাতেই বন্ধ করে রাখা হয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো । সামাজিক দূরত্ব মেনে যদি গণপরিবহন ও গার্মেন্টস চালু হতে পারে , তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কেন খুলে দেয়া যাবে না ?
সবচাইতে বড় আশ্চর্য লাগে এই বিষয়টি যে , এখন পর্যন্ত কোন শিক্ষার্থীর মুখেও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেয়ার দাবী উঠেনি ! মিডিয়া ও বিশিষ্টজনদেরও এ বিষয় নিয়ে তেমন কোন গুরুতর পরিলক্ষিত হয় না ।​ প্রশ্ন হচ্ছে, অনির্দিষ্ট কালের জন্য এভাবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে রাখার যৌক্তিকতা কোথায় ? একজন শিক্ষার্থী হিসেবে এই বিষয়ে আমি হতাশ এবং আমার হতাশা সমাজের আরো হাজারো শিক্ষার্থীর হতাশার প্রতিচ্ছবি ।
মোঃ​ আরাফাত রহমান ।
মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনা বিভাগ​
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়​ ।