ঢাকা ০৬:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ০২ জুন ২০২৫, ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
স্কানথর্প ইউনাইটেডর বিজয়ে ক্লাবের ভাইস চেয়ারম্যান রজিউর রহমান মর্তুজা কে অভিনন্দন। নর্থ বাংলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের চাচার মৃত্যুতে ক্লাবের শোক প্রকাশ। সমাজের শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠায় তরুণদের এগিয়ে আসতে হবে মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে নর্থ বাংলা প্রেস ক্লাবের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত নর্থ বাংলা প্রেসক্লাব ইউকে কর্তৃক সাংবাদিক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত। ইউনাইটেড রোটস এর আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত সমাজ পরিবর্তনে সাংবাদিকদের ভূমিকা অপরিসীম। স্কানথর্পের নব নির্বাচিত এমপির সাথে নর্থ বাংলা প্রেসক্লাবের মতবিনিময়। স্কানথর্পের নব নির্বাচিত এমপির সাথে নর্থ বাংলা প্রেসক্লাবের মতবিনিময়। ম্যানচেস্টার সহকারী হাইকমিশনার এর সাথে নর্থ বাংলা প্রেসক্লাবের সৌজন্যে সাক্ষাৎ

লোকসঙ্গীত শিল্পী বিদিত লাল দাসের জন্মদিন আজ

বিদিত লাল দাস ছিলেন একজন বাউল গায়ক ও সুরকার। তিনি হাছন রাজা, রাধারমণ দত্ত, ও গিয়াস উদ্দিনসহ অনেক লোকসঙ্গীত শিল্পীদের গানের সুর করেছেন। বিদিত লাল ১৯৩৮ সালের ১৫ জুন সিলেটের শেখঘাটে সম্ভ্রান্ত জমিদার লাল পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার দাদা বঙ্ক বিহারী দাস ছিলেন স্থানীয় জমিদার। ২০১২ সালের ৮ অক্টোবর তিনি মৃত্যুবরণ করেন। বিদিত লাল ১৯৬০ এর দশকের একজন অন্যতম বেতার গায়ক। কর্মজীবনে তিনি বেশ কিছু জনপ্রিয় গানের সুর করেছেন। তার সুরকৃত গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল “কারে দেখাবো মনের দুঃখ গো”, “সিলেট প্রথম আজান ধ্বনি”, “প্রাণ কান্দে মোর”, “মরিলে কান্দিসনে আমার দায়”, “সাধের লাউ বানাইলো মোরে বৈরাগী”, ও “আমি কেমন করে পত্র লিখি”। এছাড়া তিনি হাছন রাজা, রাধারমণ দত্ত, ও গিয়াস উদ্দিনের গানে সুর করেছেন। তিনি সিরাজউদ্দৌলা, দ্বীপান্তর, তপসী, প্রদীপশিখা, বিসর্জন, ও সুরমার বাঁকে বাঁকে নাটকের সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন। বিভিন্ন সময়ে তিনি নাটক ও নৃত্যনাট্যের সঙ্গীত পরিচালনাও করেছেন। লোকসঙ্গীতকে জনপ্রিয় করতে সরকারি ও বেসরকারিভাবে দেশের বাইরে চীন, সুইডেন, নরওয়ে, ব্যাংকক, ডেনমার্ক, কয়েতসহ ইংল্যান্ড ও ভারতে যান অসংখ্যবার। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী ঢাকায় গুণীজন সংবর্ধনা ছাড়া তিনি দেশে-বিদেশে অসংখ্য পুরস্কার, সংবর্ধনা ও সম্মাননা লাভ করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি বিয়ে করেন আরেক সঙ্গীত অনুরাগী কনক রানি দাসকে। তার একমাত্র ছেলে বিশ্বদীপ লাল দাস। বিদিত লাল দাস ১৯৬৮ সালে কনক রানী দাসের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। এই দম্পত্তির একমাত্র সন্তান বিশ্বদীপ লাল দাস। 

ট্যাগস
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

স্কানথর্প ইউনাইটেডর বিজয়ে ক্লাবের ভাইস চেয়ারম্যান রজিউর রহমান মর্তুজা কে অভিনন্দন।

লোকসঙ্গীত শিল্পী বিদিত লাল দাসের জন্মদিন আজ

আপডেট সময় ০৮:৩৭:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ জুন ২০২০

বিদিত লাল দাস ছিলেন একজন বাউল গায়ক ও সুরকার। তিনি হাছন রাজা, রাধারমণ দত্ত, ও গিয়াস উদ্দিনসহ অনেক লোকসঙ্গীত শিল্পীদের গানের সুর করেছেন। বিদিত লাল ১৯৩৮ সালের ১৫ জুন সিলেটের শেখঘাটে সম্ভ্রান্ত জমিদার লাল পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার দাদা বঙ্ক বিহারী দাস ছিলেন স্থানীয় জমিদার। ২০১২ সালের ৮ অক্টোবর তিনি মৃত্যুবরণ করেন। বিদিত লাল ১৯৬০ এর দশকের একজন অন্যতম বেতার গায়ক। কর্মজীবনে তিনি বেশ কিছু জনপ্রিয় গানের সুর করেছেন। তার সুরকৃত গানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল “কারে দেখাবো মনের দুঃখ গো”, “সিলেট প্রথম আজান ধ্বনি”, “প্রাণ কান্দে মোর”, “মরিলে কান্দিসনে আমার দায়”, “সাধের লাউ বানাইলো মোরে বৈরাগী”, ও “আমি কেমন করে পত্র লিখি”। এছাড়া তিনি হাছন রাজা, রাধারমণ দত্ত, ও গিয়াস উদ্দিনের গানে সুর করেছেন। তিনি সিরাজউদ্দৌলা, দ্বীপান্তর, তপসী, প্রদীপশিখা, বিসর্জন, ও সুরমার বাঁকে বাঁকে নাটকের সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন। বিভিন্ন সময়ে তিনি নাটক ও নৃত্যনাট্যের সঙ্গীত পরিচালনাও করেছেন। লোকসঙ্গীতকে জনপ্রিয় করতে সরকারি ও বেসরকারিভাবে দেশের বাইরে চীন, সুইডেন, নরওয়ে, ব্যাংকক, ডেনমার্ক, কয়েতসহ ইংল্যান্ড ও ভারতে যান অসংখ্যবার। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমী ঢাকায় গুণীজন সংবর্ধনা ছাড়া তিনি দেশে-বিদেশে অসংখ্য পুরস্কার, সংবর্ধনা ও সম্মাননা লাভ করেন। ১৯৬৮ সালে তিনি বিয়ে করেন আরেক সঙ্গীত অনুরাগী কনক রানি দাসকে। তার একমাত্র ছেলে বিশ্বদীপ লাল দাস। বিদিত লাল দাস ১৯৬৮ সালে কনক রানী দাসের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। এই দম্পত্তির একমাত্র সন্তান বিশ্বদীপ লাল দাস।